<![CDATA[
নোয়াখালী সদর উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক আব্দুল হাকিমকে (৩৫) গলা কেটে হত্যার ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ননের (র্যাব) সদস্যরা । এর আগে এ হত্যার রহস্য উদঘাটন করে ৮ আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ঢাকার পল্টন এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে র্যাব। র্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতার মো. ওমর ফারুক (৩০) সদর উপজেলার ১৯ নম্বর পূর্ব চরমটুয়া ইউনিয়নের পশ্চিম চরমটুয়া গ্রামের মাকসুদুর রহমানের ছেলে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসির আদেশ
র্যাব জানায়, ঘটনার দিন রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) পরিকল্পনা মতো মহিম তার বাড়িতে কামাল, রিপু, মোমেন, নূর আলমসহ আরও কয়েকজনকে নিয়ে অবস্থান করে। মহিন আব্দুল হাকিমকে অটোরিকশা রাখার কথা বলে কৌশলে বাড়িতে ডেকে নেয়। এরপর হাকিম অটোরিকশা জমা দেয়ার সময় হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ও অজ্ঞাত নামা আরও ৪-৫ জন মিলে তার মুখ বেঁধে ফেলে। পরবর্তীতে আসামিরা হাকিমকে উপজেলার পূর্ব চরমটুয়া ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম চরমটুয়া গ্রামের সফিগঞ্জ বাজারের দক্ষিণ রাস্তার পূর্ব পাশে ইদ্রিস মিয়ার বাড়ির পেছনের ডগির ভেতরে নিয়ে হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করে। মূল পরিকল্পনাকারী হত্যাকাণ্ডের জন্য আসামি মহিমের সঙ্গে চার লাখ টাকার চুক্তি করেছিলেন।
লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘এ ঘটনায় ভিকটিমের স্ত্রী রুবিনা বেগম ১০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত নামা ১৫-২০ জনের বিরুদ্ধে সুধারাম থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ প্রেক্ষিতে র্যাব-১১ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামি ওমর ফারুককে গ্রেফতার করে।’
]]>