Skip to content

গণধর্ষণের পর আগুন ধরিয়ে দেয়া সেই বাকপ্রতিবন্ধীর মৃত্যু | বাংলাদেশ

গণধর্ষণের পর আগুন ধরিয়ে দেয়া সেই বাকপ্রতিবন্ধীর মৃত্যু | বাংলাদেশ

<![CDATA[

ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জে ময়লার ভাগাড়ে দাউ দাউ করে জ্বলছিল বাকপ্রতিবন্ধী লতার শরীর। ব্রাজিলের ম্যাচ দেখে ফেরা দর্শকরা তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যান হাসপাতালে। মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে মারা যান তিনি।

সোমবার (২৮ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে রাস্তায় বড় পর্দায় বিশ্বকাপে ব্রাজিলের খেলা দেখছিলেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের সাবান ফ্যাক্টরি রোডের বাসিন্দারা। এমন সময় একটি ময়লার স্তূপ থেকে হঠাৎ চিৎকার শুনতে পান স্থানীয়রা। এগিয়ে গিয়ে দেখেন জীবন্ত এক নারীর শরীরে দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। দ্রুত তারা শরীরে পানি ঢেলে আগুন নেভান। এরপর ট্রিপল নাইনের মাধ্যমে খবর দেয় থানায়। পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করে।

তবে শেষ রক্ষা হয়নি। মঙ্গলবার রাতে মৃত্যুর কাছে হার মানতে হয় বাকপ্রতিবন্ধীকে।

স্বজনদের অভিযোগ, মেয়েটিকে ডেকে নিয়ে গণধর্ষণের পর গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা চাই এ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করে সঠিক বিচার।

আরও পড়ুন: বাকপ্রতিবন্ধীকে গণধর্ষণের পর আগুন দিয়ে হত্যার অভিযোগ

এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করে ভুক্তভোগীর পরিবার। আসামিদের ধরতে আভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ঢাকা কেরাণীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, মৃত্যুর আগে আমাদের কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে গেছে। যেটা তদন্তের স্বার্থে এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। সেই তথ্যগুলো আমলে নিয়ে আমরা মামলার কার্যক্রম এগিয়ে নিচ্ছি। এ ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার সম্ভব হয়নি।

বুধবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে মরদেহের ময়নাতদন্ত করেন চিকিৎসকরা।

 

]]>

সূত্র: সময় টিভি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *