<![CDATA[
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনের যে তদন্ত হয়েছে তা আংশিক ছিল, সাত দিনের মধ্য পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে সমন্বিত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
শনিবার (৫ নভেম্বর) সকালে ফরিদপুর-২ আসনের উপনির্বাচনের ভোট সিসি ক্যামেরা দেখে মনিটর করার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কাথা বলেন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ইসি কেবল বন্ধ হওয়া ৫১টি কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করেছে, বাকি ৯৪টি কেন্দ্রের সিসিটিভি দেখে বিশ্লেষণ করতে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে। তারপর সমন্বিত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুর-২ আসনের উপনির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
গত ১২ অক্টোবর গাইবান্ধা-৫ আসনে সাঘাটা ও ফুলছড়িতে নানা অনিয়মের অভিযোগে উপনির্বাচন বন্ধ করে দেয় নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মাহামুদ হাসান রিপন- নৌকা প্রতীক, জাতীয় পার্টি থেকে এইচ এম গোলাম শহীদ রঞ্জু- লাঙ্গল প্রতীক, বিকল্পধারার প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম- কুলা প্রতীক, স্বতন্ত্র প্রার্থী নাহিদুজ্জামান নিশাদ- আপেল প্রতীক ও মাহবুবুর রহমান- ট্রাক প্রতীকসহ মোট পাঁচ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নেন।
গাইবান্ধা-৫ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী ২৩ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার মৃত্যুতে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়।
সাঘাটা ও ফুলছড়ি এ দুই উপজেলা নিয়ে গঠিত গাইবান্ধা-৫ আসন। এতে মোট ভোটার তিন লাখ ৩৯ হাজার ৭৪৩ জন।
]]>