<![CDATA[
সবশেষ ভারতের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। বিপিএলের পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে আবারও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিরছে টাইগার ক্রিকেটাররা। ওয়ানডে দিয়ে ১ মার্চ মাঠে নামবে দুদল। তিন ওয়ানডের পাশাপাশি এই সিরিজে খেলা হবে সমানসংখ্যক টি-টোয়েন্টি ম্যাচও। এই সিরিজে ডিরেক্টর হিসেবে থাকছেন না খালেদ মাহমুদ সুজন।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচটি মাঠে গড়াবে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে। হোম সিরিজ বিধায় এতে না থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সুজন। গণমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছেন সুজন নিজেই। টিম ডিরেক্টর হিসেবে থাকবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, এটা যেহেতু হোম সিরিজ, মনে হয় না দায়িত্বে থাকব। এই সিরিজটা যাক, তারপর দেখা যাবে।’
আরও পড়ুন: স্বচ্ছতা রাখতে ভিন্ন পন্থায় বিসিবি
হোম সিরিজে কেন দায়িত্বে থাকবেন না সুজন। এর ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘এটা তো হোম সিরিজ। এখানে বিসিবির অনেকেই থাকবে। সবাই দলকে সাহায্য করতে পারবে। হাথুরু আসছে, কাল থেকেই হয়তো ও কাজ শুরু করে দেবে। ওর ব্যাপারে আমি পজিটিভ। অনেক কোচের সঙ্গে কাজ করেছি। ওকে নিয়ে আমার স্পৃহা আছে।’
সুজন কথা বলেন বাংলাদেশের প্রতিপক্ষের শক্তিমত্তা নিয়েও। তিনি জানান, ‘ইংল্যান্ড বিশ্বসেরা দল। তারা আমাদের চেয়ে বেটার দল। এটা মেনে নিতে হবে। কিন্তু ঘরের মাঠে আমরাও যে ভালো সেটা আগেই প্রমাণ করেছি। এটা মুখে বললে হবে না, কাজে প্রমাণ করতে হবে। আমরা গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছি। ওয়ানডেতে তো আমরা অবশ্যই শক্তিশালী দল। সত্যি কথা বলতে ওয়ানডেতে আমরা সিরিজ জয়টাতো আশা করতেই পারি।’
আরও পড়ুন: ওয়ানডেতে কেন তাইজুল, জানালেন হেরাথ
সুজন আরও বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটটায় আমরা এখনও পিছিয়ে আছি। বিপিএলটা আমার কাছে অর্থবহ। হয়তো অনেক কোয়ালিটি বোলার ছিল না, ভালো পেসার আসেনি। আমাদের অনেক তরুণ এবার ভালো ক্রিকেট খেলেছে। এটা আমাদের জন্য অনেক ইতিবাচক দিক। এসব আমলে নিয়েই আশা করি সেরা দল বেছে নিবে। আরও বেটার ক্রিকেট খেলব।’
]]>