Skip to content

ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক পরীক্ষিত অংশীদারত্বের | আন্তর্জাতিক

ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক পরীক্ষিত অংশীদারত্বের | আন্তর্জাতিক

<![CDATA[

মার্কিন কংগ্রেসের ভাষণ দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভাষণে তিনি ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক ও অভিন্ন স্বার্থের বিষয়টি তুলে ধরেন। বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত সম্পর্ক পরীক্ষিত অংশীদারত্বের। এই সম্পর্কের মধ্যদিয়ে বৃহত্তর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সাধিত হবে।

তিনদিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন মোদি। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) হোয়াইট হাউজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন তিনি। এরপর বাইডেনের আমন্ত্রণে একটি নৈশভোজে অংশ নেন।

 

এদিন বিকালে (বাংলাদেশ সময় রাত ২টায়) মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেন মোদি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মার্কিন কংগ্রেসে এটা ছিল তার দ্বিতীয় ভাষণ। মোদির এই ভাষণ ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। ভাষণের সময় অন্তত ১৫বার দাঁড়িয়ে অভিবাদন ও ৭৯বার হাততালি দেয়া হয়।

 

কংগ্রেসের অধিবেশনে ভাষণের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, মার্কিন কংগ্রেসে ভাষণ দেয়া সবসময়ই একটা বড় সম্মানের বিষয়। তার ওপর দ’বার ভাষণ দেয়ার একটি ব্যতিক্রমী বিশেষত্ব রয়েছে। এই সম্মানের জন্য আমি ১৪০ কোটি ভারতীয়’র পক্ষ থেকে গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই।’

 

আরও পড়ুন: ভারতে ‘ধর্মীয় বৈষম্য’ নেই: মোদি

 

মোদির দীর্ঘ বক্তব্যে উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত সম্পর্ক, নারী অধিকারসহ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়। এছাড়া ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার ব্যাপারেও গুরত্বারোপ করেন তিনি।

 

মোদি বলেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সাথে একমত যে আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক এই শতাব্দীর একটি পরীক্ষিত অংশীদারত্বের। কারণ এটা একটি বৃহত্তর উদ্দেশ্য সাধন করবে। গণতন্ত্র, জনগণ ও নিয়তিই আমাদের সেই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।’

 

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের পথচলা একই সূত্রে গাথা, এই দীর্ঘ পথচলায় আমরা একে অপরের পরিক্ষিত বন্ধু হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পেরেছি।’ এ সময় পুরো কংগ্রেস হল, ‘মোদি, মোদি..’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে।

 

আরও পড়ুন: চীনকে ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অপরিহার্য হয়ে উঠছে ভারত

 

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের অংশীদারত্বের ব্যাপারে মোদি বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিকের স্থিতিশীলতা আমাদের অংশীদারিত্বের দৃষ্টিভঙ্গির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। যেখানে থাকবে সুরক্ষিত সমুদ্র পাশাপাশি আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ও আধিপত্য থেকে মুক্ত একটি ব্যবস্থা। এই অঞ্চল ঘিরে আমাদের শান্তি ও সমৃদ্ধির একটি সমবায় অঞ্চল গড়ে তুলতে চায়।

 

]]>

সূত্র: সময় টিভি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *