<
এমন সমীকরণ নিয়ে খেলতে নেমে ম্যাচের ৮ মিনিটেই এগিয়ে যায় বায়ার্ন। অন্যদিকে ২৪ মিনিটের মধ্যেই ২ গোল খেয়ে বসে ডর্টমুন্ড। এমন ফল নিয়ে বিরতিতে গেলেও মুখে হাসি দেখা যায়নি সালহামিদিচের। তখনই হয়ত জেনে গিয়েছিলেন নিজের ভাগ্য।
তবে দ্বিতীয়ার্ধে নাটক জমে উঠেছিল। ৮১ মিনিটে সমতায় ফিরেছিল কোলন। অন্যদিকে রাফায়েল গুরেরোর গোলে ব্যবধান কমিয়ে ম্যাচে ফিরেছিল ডর্টমুন্ডও। তবে ৮৯ মিনিটে জামাল মুসিয়ালার গোলে জয় নিশ্চিত হয় বায়ার্নের। অন্যদিকে যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে নিকলাস সুলে গোল করে ডর্টমুন্ডকে সমতায় ফেরালেও জয়সূচক গোলটি আর করতে পারেনি তারা। তাই সমান পয়েন্ট নিয়েও গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থাকায় রানার্সআপ হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে ডর্টমুন্ডকে। আর চ্যাম্পিয়ন হয়েও চাকরি হারালেন কান ও সালহামিদিচ।
]]>